কেউ রাখেন শখে। আবার কেউ রাখেন ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে। কিংবা স্টাইল সচেতন পুরুষরা-ও বর্তমান সময়ে দাড়ি রাখছেন। ধর্মীয় দিক থেকে বিবেচনা করলে, দাড়ি রাখা কোনো ফ্যাশন নয়, এটি ইবাদত। এটি মহানবী (সা.)-সহ অন্য সব নবী-রাসুলদের সুন্নত। সুন্নাহসম্মত দাড়ি কোনো ব্যক্তি মুসলিম হওয়ার অন্যতম নিদর্শন।
আল্লাহর রাসুল (সা.) দাড়ি রাখার আদেশ করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) মোঁচ কাটার ও দাড়ি লম্বা করার আদেশ করেছেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১/১২৯)
তবে অনেক কবি কিংবা প্রেসিডেন্ট-ও রেখেছেন দাড়ি। এই যেমন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিংবা আব্রাহাম লিংকন।
বলা হয়ে থাকে, দাড়ি পৌরুষের প্রতীক। অনেকের-ই প্রশ্ন থাকে দাড়ি রাখা কি ভালো?
দাড়ি রাখার দারুণ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকার-ও রয়েছে। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মুখ হয়ে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয় দাড়ি। ফলে গলার কোনো রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতেও দাড়ির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
আজ সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম শনিবার, বিশ্ব দাড়ি দিবস।