বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ভারতের সাবেক কূটনীতিক, নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারপ্রধান হিসেবে এই মুহূর্তে ড. ইউনূসই সেরা ব্যক্তি।
ও পি জিন্দল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত ডয়েচে ভেলেকে বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের কাছে তিনি হলেন অ্যাসপিরেশনাল ব্যক্তিত্ব, তাকে দেখে তারা উদ্বুদ্ধ হয়।
শ্রীরাধার মতে, ইউনূসকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করেছিলেন শেখ হাসিনা। ভারতের সঙ্গে হাসিনা ও আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু এখনকার পরিস্থিতিতে ড. ইউনূসই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য বিকল্প
সাবেক আইপিএস কর্মকর্তা শান্তনু মুখোপাধ্যায় একসময় বাংলাদেশে ছিলেন। এই নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞও জানিয়েছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ড. ইউনূসই সবচেয়ে ভালো বিকল্প।
শান্তনু মনে করেন, ড. ইউনূস পশ্চিমা বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য। ছাত্ররাও তাকে চাইছে। সেনাবাহিনীর কাছেও তিনি গ্রহণযোগ্য। তিনি ভারসাম্য রেখে চলতে পারবেন। তবে ড. ইউনূসের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সহিংসতা বন্ধ করা ও সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করা
প্রবীণ সাংবাদিক জয়ন্ত রায়চৌধুরীর মতে, ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব। বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনিই সেরা বিকল্প। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পাশাপাশি দেশের ভেতরেও তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। ভারতের কাছেও তিনি গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব